তৌহিদুল ইসলাম জিসান, নাজিরপুর উপজেলা প্রতিনিধিঃ
মহামারি করোনা(কোভিড-১৯) সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার পর, মৃত্যুর মিছিলে একের পর এক দেশে লাশের খবর।চিকিৎসার শেষ পর্যায় গিয়ে দিশেহারা হয়ে,ভরসা করছে সৃষ্টি র্কতার কাছে।এখনো থামেনি মহামারী করোনা (কোভিড-১৯)।স্বাস্থ্যবিধি মেনে চিকিৎসা স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে। পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ বিগত দিনে চিকিৎসা সেবায় হাসপাতালের বিভিন্ন দপ্তরের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নষ্ট থাকায় উপজেলার জনসাধারণ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম (এমপি)নির্বাচিত হয়ে,মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি তার নির্বাচিত স্বরুপকাঠি (নেছারাবাদ) পিরোজপুর, নাজিরপুর উপজেলায়,২০ বছরের অবহেলিত,রাস্তা, কালভার্ট,ব্রিজ,হাসপাতাল সহ বনায়ন অফিসে উন্নয়নের ছোয়ায় উচ্ছ্বসিত সর্বস্তরের জনসাধারণ।উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে হাতে নিয়ে চলছে উন্নয়ন কাজ। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ ফজলে বারী বলেন,আমি হাসপাতালে যোগদান করার পরে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়কে হাসপাতালের বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে অবগত করি।মন্ত্রী মহোদয়ের,নির্দেশে, চিকিৎসা সেবার মান উন্নত সেবা করার লক্ষে,হাসপাতালে প্যাথলজি পরীক্ষার উন্নতমানের মেশিন,এক্সরে মেশিন,অপারেশন থিয়েটরে নতুন মেশিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাওয়ার পর,স্বাস্থ্য সেবায় এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। উপজেলায় গর্ভবতী,এপেন্ডিক্স সহ বিভিন্ন রোগের রোগীর অপারেশন করা হয়।
বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের ২ শত রোগী প্রতিদিন চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন।মাননীয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মহোদয়কে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা তিনি আরো জানান,কোভিড ফ্রন্টলাইনার ও হাসপাতাল প্রধান হওয়ার সুবাদে করোনাকালে পরিবারে সাথে ঈদ করা অধরাই থেকে যাবে। এ চিত্র প্রায় সকল ডাক্তার, ফ্রন্টলাইনারদরে ক্ষেত্রে সত্য। কিন্তু দুঃখ করতে পারি না। কারণ,এখন সারা দেশে,সারা বিশ্ব এক ধরনরে অদৃশ্য যুদ্ধ চলছে।কোভিড যুদ্ধ।মানুষরে সাথে ছোট্ট একটা জীবাণুর যুদ্ধ। এ যুদ্ধে আমরা সকল ডাক্তার, র্নাস,স্বাস্থ্যর্কমীরা হল যুদ্ধের সম্মুখ সারির যোদ্ধা।যোদ্ধাদের যে কোন অবস্থায় মানিয়ে নিতে হয়।পরিবারের টানের চেয়ে সাধারণ মানুষরে র্আতনাদ, দায়ত্বিবোধকে প্রাধান্য দিতে হয়।