প্রথমার্ধে দুই গোলের লিড আর্জেন্টিনা খুইয়ে বসেছিল ৯৭ সেকেন্ডের ব্যবধানে, যার ফলে খেলা গড়ায় যোগ করা অতিরিক্ত সময়ে। সেখানেও প্রথমার্ধটা গেল গোলশূন্য, ম্যাচটা হাঁটছিল পেনাল্টি শ্যুট আউটের দিকে। সেই মুহূর্তে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দিলেন লিওনেল মেসি।
দুরন্ত আক্রমণে মেসি পেয়ে যান গোল। লাউতারো মার্তিনেসের শট ফিরিয়ে দিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ফিরতি বল মেসির হাঁটুতে লেগে গোলের সীমানায় ঢুকে যায়। বিশ্বকাপের ফাইনালে জোড়া গোল মেসির। যদিও ফ্রান্স অফসাইডের আবেদন করেছিল। কিন্তু ভার-এ দেখা গেল, ফ্রান্সের ডিফেন্ডার কিছুটা ভেতরে ঢুকে ছিলেন। আর আরেক ফুটবলার গোলপোস্টের ভেতর থেকে বল ফিরিয়ে দেন।