1. nabadhara@gmail.com : Nabadhara : Nabadhara ADMIN
  2. bayzidnews@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  3. bayzid.bd255@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  4. mehadi.news@gmail.com : MEHADI HASAN : MEHADI HASAN
  5. jmitsolution24@gmail.com : support :
  6. mejbasupto@gmail.com : Mejba Rahman : Mejba Rahman
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:০৭ অপরাহ্ন

নাজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

Reporter Name
  • প্রকাশিতঃ বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১
  • ১১৬২ জন নিউজটি পড়েছেন।

নাজিরপুর (পিরোজপুর) প্রতিনিধিঃ

নাজিরপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ ফজলে বারীর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ করে স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, তার সহায়তায় সম্প্রতি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রায় ৭৫ লাখ টাকা মূল্যের ১৫ শতাংশ জমি দখল ও ওই জমিতে থাকা ৪টি রেনট্রি গাছ কেটে নেওয়া হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মূল ভবনের পশ্চিম পাশে অবস্থিত উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের জন্য নির্মিত নতুন ভবনের জমি ও ওই জমিতে থাকা ওই গাছ কেটে নেন স্থানীয় প্রভাবশালী ইলিয়াস খান ও তার ভাই এনায়েত হোসেন খান।

এছাড়া সরকারি গাড়ি নিজের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার ও এর নির্ধারিত চালকের কাছ থেকে মাসিক ৫-৬ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়ে নিজের ব্যক্তিগত চালককে দিয়ে সরকারি গাড়ি চালানোর অভিযোগ রয়েছে। আর সরকারি চালক থাকেন ঢাকায়।

হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের নতুন কেবিন তৈরি করে ৩ মাস ধরে ওই কেবিন ভাড়ার টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দেওয়া ফার্নিচার কেনার নামে ভুয়া ভাউচার দেখিয়ে ২ লাখ টাকা আত্মসাৎ, ময়লা কাপড় ধোলাইয়ের খরচ বাবদ সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারের সঙ্গে আঁতাত করে চলতি বছরের গত ৩ মাসে প্রায় ১ লাখ ১১ হাজার টাকা নিলেও এর আগে গত এক বছরে সাড়ে ৬৮ হাজার টাকা খরচ হয়।

অভিযোগ রয়েছে ওই হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স অপু হালদারের সহযোগিতায় ওই টাকা আত্মসাৎ করা হয়।

স্টাফ নার্স অপু হালদার জানান, এ বিষয়ে টিএইচএ (উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প.কর্মকর্তা) সব জানেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একাধিক কর্মচারীদের দেওয়া তথ্য সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিন আগে চলতি কোভিডের (করোনা) টিকার পরিবহণ ও আপ্যায়ন খরচ বাবদ রবাদ্দ পাওয়া ৮ লাখ টাকা তিনি বিভিন্ন ভুয়া ভাউচার দেখিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।

এছাড়া গত ১২ জুন হাসপাতালের অফিস সহায়ক আসলাম হোসেনকে ৭৩ হাজার টাকার একটি ভুয়া ভাউচার দেখিয়ে স্বাক্ষর নেন। আর তার এসব কাজে প্রধান সহযোগী হিসাবে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইপিআই টেকনেশিয়ান মোঃ শহিদুল ইসলামকে ব্যবহার করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ফজলে বারীর সঙ্গে মোবাইলে কথা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন এবং ওই মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন।

নবধারা/বিএস

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved সর্বস্বত্বঃ দেশ হাসান
Design & Developed By : JM IT SOLUTION