Nabadhara
ঢাকাশুক্রবার , ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. ইতিহাস
  5. কৃষি
  6. খুলনা বিভাগ
  7. খেলাধুলা
  8. চট্টগ্রাম বিভাগ
  9. জাতীয়
  10. জেলার সংবাদ
  11. ঢাকা বিভাগ
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. ধর্ম
  14. প্রধান সংবাদ
  15. ফিচার
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নির্মাণশ্রমিকের সুরক্ষা শুধু কাগজ-কলমে

রুহুল আমিন, যশোর প্রতিনিধি
ডিসেম্বর ১৯, ২০২৫ ৬:২৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রুহুল আমিন, যশোর প্রতিনিধি

দেশে নির্মাণশ্রমিকদের জীবনের নিরাপত্তায় সুনির্দিষ্ট আইন থাকলেও মাঠ পর্যায়ে নেই এর কোনো কার্যকারিতা। ফলে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে কাজ করতে হচ্ছে বৃহৎ এই জনগোষ্ঠীকে।

কাগজ-কলমে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৯)-এর সুনির্দিষ্ট বিধান থাকা সত্ত্বেও বাস্তবে দেশের অধিকাংশ ভবন নির্মাণকাজে শ্রমিকদের জন্য নেই ন্যূনতম নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার নিশ্চয়তা। ফলে প্রাশই দুর্ঘটনা ঘটছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাষ্ট্রের উদাসীনতা, সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের অবহেলা এবং নির্মাণশ্রমিকদের সচেতনতার অভাবই এমন ভয়াবহ চিত্রের কারণ।

আবাসিক, বাণিজ্যিক, শিল্প এবং অবকাঠামো নির্মাণকাজে বর্তমানে প্রায় ৩৫ লাখ শ্রমিক রয়েছেন। জিডিপিতে নির্মাণ খাতের অবদান প্রায় ৮ শতাংশ। তবু বৃহৎ এই শ্রমজীবী জনগোষ্ঠীর জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বারবার।

সম্প্রতি যশোরে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে গিয়ে বেশ কয়েকটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এবছরের জুলাই মাসে শহরের সার্কিট হাউজপাড়ায় ‘বিল্ডিং ফর ফিউচার লিমিটেড’-এর নির্মাণাধীন একটি বহুতল ভবন থেকে দুই প্রকৌশলী (মিজানুর রহমান ও আজিজুর রহমান) ও একজন সাব-কনট্রাক্টর (নুরু মিয়া) নিচে পড়ে মর্মান্তিকভাবে নিহত হন। ঠিক তার একমাস পর অক্টোবরের ৫ তারিখে শহরের রূপকথা মোড়ে ‘একসেনচিউর নীলাচল টাওয়ার’-এর দশম তলা থেকে নিচে পড়ে মারা যান রডমিস্ত্রি সাজ্জাদ হোসেন (২৮)। দুটি দুর্ঘটনায়ই অভিযোগ ওঠে, নিরাপত্তা বেল্ট ছাড়াই কাজ করছিলেন ওই নির্মাণশ্রমিকরা। ঘটনার দুই মাস পেরিয়ে গেলেও আইনি পদক্ষেপ নেয়নি নিহত সাজ্জাদ হোসেনের পরিবার।

নিহত সাজ্জাদের বড় ভাই নয়ন হোসেন বলেন, ‘মামলা করলে ময়নাতদন্ত করতে হবে। তাই তখন আমরা মামলা করিনি। কিন্তু মামলা না করে আমাদের ভুলই হয়েছে।’

তিনি বলেন, সাজ্জাদ মারা যাওয়ার পর ভবনের মালিকপক্ষ দুই লাখ টাকা এককালীন ক্ষতিপূরণ এবং মাসিক পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার কথা বললেও পরে আমাদের খোঁজ নেয়নি। তবে অনেক যোগাযোগের পর এককালীন এক লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ মিলেছে বলে জানান তিনি।

নয়ন অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ভাই রডমিস্ত্রি। কিন্তু তাকে দিয়ে ক্রেন চালানো হয়েছে। আর ক্রেন চালানোর সময় যে নিরাপত্তা বেল্ট থাকার কথা সেটি বারবার চেয়েও আমার ভাই পাইনি।’

তবে নয়নের এমন অভিযোগকে অসত্য দাবি করেছেন ‘একসেনচিউর নীলাচল টাওয়ার’-এর দায়িত্বে থাকা ফোরম্যান মাহবুব রহমান। তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিন বারবার নয়নকে বেল্ট পরার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সে পরেনি।’

ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে তিনি জানান, পরিবারের চাহিদা অনুযায়ী মালিকপক্ষ ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন।

প্রতিষ্ঠানটিতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা সামগ্রী আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মাহবুব রহমান বলেন, শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য যা প্রয়োজন তার সবকিছুই এখানে আছে। তবে সেই নিরাপত্তা সামগ্রী দেখতে চাইলে একটি ভাঙা হেলমেট এবং একটি সেফটি বেল্ট ছাড়া আর কিছুই দেখাতে পারেননি তিনি।

এদিকে নয়নের মৃত্যুর পর সেসময়কার শ্রমিকদের বাদ দিয়ে নতুন শ্রমিক নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন একাধিক শ্রমিক জানান, শুরু থেকেই শ্রমিকদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। নয়নের মৃত্যুর পর শ্রমিকরা যখন এই বিষয়ে কথা বলতে থাকে, তখন পুরো দলকেই পরিবর্তন করে ফেলেন ফোরম্যান মাহবুব।

শ্রম আইনের সুস্পষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী, নির্মাণশ্রমিকদের কাজে যোগদানের আগে নিয়োগপত্র, নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা এবং নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা মালিক বা ঠিকাদারের বাধ্যতামূলক দায়িত্ব। কিন্তু বাস্তব চিত্র একাবারেই ভিন্ন।

যশোর পৌরসভার তথ্য অনুযায়ী চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত পৌর এলাকায় ২৮৭টি নকশা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে শতাধিক ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। শহরের বারান্দীপাড়া, বেজপাড়া, শংকরপুর এবং পালবাড়িতে একাধিক নির্মাণাধীন ভবনে সরেজমিনে শ্রমিকদের নিরাপত্তা সামগ্রীর লেশমাত্র পাওয়া যায়নি।

শ্রমিকরা বলছেন, আইন থাকলেও বাস্তবে এর প্রয়োগ নেই। ঝুঁকি নিয়েই এই পেশাতে টিকে থাকতে হয়।

হাসান মোল্লা নামে এক শ্রমিক বলেন, ‘সব দেশে লেবার-মিস্ত্রির হেলমেট, মোজা, সেফটি বেল্ট, বিশেষ পোশাক থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে এগুলো দেওয়া হয় না। এমনকি আমরা চেয়েও পাই না।’

আরেক শ্রমিক মিজানুর বলেন, ‘আমার চোখের সামনে অনেককেই পড়ে যেতে দেখেছি। কারও হাত ভেঙেছে। কারও মাথা ফেটেছে। এভাবেই আমরা কাজ করি। আমাদের নিরাপত্তার কথা কারও মাথায় থাকে না। একটা বিল্ডিং তৈরির জন্য দামি সরঞ্জাম ব্যবহার হয়, অথচ আমাদের নিরাপত্তার জন্য একটা হেলমেটও তারা দিতে পারে না।’

‘১৪ বছর রাজমিস্ত্রির কাজ করছি, নিরাপত্তা সরঞ্জাম কী তা কখনও দেখিনি। ঠিকাদার বা মালিকপক্ষের এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই,’ বলছিলেন মিজানুর।

মালিক এবং ঠিকাদারদের পাশাপাশি আইন বাস্তবায়নকারী সংস্থাগুলোকেও দুষছেন শ্রমজীবী এই মানুষেরা। শ্রমিক আতিয়ার রহমান দীর্ঘ ৩০ বছর এই পেশায় জড়িত। তিনি বলেন, ‘সবার সদিচ্ছা ছাড়া আমাদের ভাগ্যের বদল সম্ভব না। সরকার যদি আইন বাস্তবায়নে কঠোর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ঠিকাদার বা মালিকপক্ষ কখনোই শুধরাবে না।’

সচেতন নাগরিকরা বলছেন, শ্রমিকদের প্রয়োজন নিরাপদ কর্মপরিবেশ, স্বাস্থ্য সুরক্ষার নিশ্চয়তা ও সচেতনতা। আর এগুলো নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্র এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর।

সচেতন নাগরিক কমিটি (টিআইবি) যশোরের সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী এম আর খায়রুল উমাম বলেন, মালিকপক্ষ বা ঠিকাদার সবসময় শ্রমিকদের ঠকিয়ে কীভাবে নিজেরা লাভবান হবেন- সেই চিন্তা করে। ফলে যতই আইন থাকুক, নির্মাণশ্রমিকরা নিজেরা সোচ্চার না হলে অধিকার আদায় সম্ভব না। এরজন্য প্রথমেই শ্রমিকদের ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।

নাগরিক অধিকার আন্দোলন যশোরের সমন্বয়ক মাসুদুজ্জামান মিঠু বলেন, ‘আমাদের দেশে শ্রমিকদের জন্য অনেক আইন আছে। কিন্তু সেগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এখানে সরকারের অনীহা এবং অসেতনতাই প্রধান কারণ।’

শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য একাধিক ট্রেড ইউনিয়ন থাকলেও সেগুলোর ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে। অধিকাংশ ট্রেড ইউনিয়ন শাসকশ্রেণি ও রাষ্ট্রের পক্ষে পেইড এজেন্ট হিসেবে কাজ করে বলে দাবি করছেন নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন যশোরের সাবেক সহসভাপতি জাহাঙ্গীর ফিরোজ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অধিকাংশ ট্রেড ইউনিয়ন নেতারা মধ্যবিত্ত শ্রেণি থেকে আসে। ফলে শ্রমিকদের যে মৌলিক অধিকার এগুলো নিয়ে তারা নিজেরাই সচেতন না। শাসক শ্রেণি ও রাষ্ট্রের পেইড এজেন্ট হিসেবে এই নেতারা কাজ করে। মূলত একারণেই নির্মাণশ্রমিকদের সংকট দূর হয়নি।’

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর বিধান অনুযায়ী শ্রমিকদের কল্যাণ, পেশাগত স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থাসমূহ বাস্তবায়নসহ শ্রম ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখার কাজ করে। তবে বিশাল সংখ্যক এই অপ্রাতিষ্ঠানিক নির্মাণ সাইট তদারকির জন্য তাদের পর্যাপ্ত জনবল বা ক্ষমতা নেই। প্রতিষ্ঠানটির যশোর অফিসের উপমহাপরিদর্শক মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘শ্রম আইন ২০০৬ একটি সমন্বিত শ্রম আইন। বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক যে খাতগুলোতে শ্রমিকরা কাজ করেন, তাদের সবার জন্য আইনটি প্রযোজ্য। এই সেক্টরগুলোতে আমাদের নিয়মিত তদারকি আছে। কিন্তু নির্মাণ সেক্টর মূলত অপ্রাতিষ্ঠানিক। এখানে তদারকির জন্য যত জনবল প্রয়োজন তা আমাদের নেই।’

এই কর্মকর্তা জানান, যশোরে যোগদানের পর থেকে নির্মাণ শ্রমিকদের কোনো অভিযোগ তিনি পাননি। সম্প্রতি যশোরে ঘটে যাওয়া নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে গিয়ে চারজনের মৃত্যুর ঘটনাও তার অজানা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বেশিরভাগ নির্মাণ শ্রমিকই দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন। তাদের সঙ্গে কোনো নিয়োগপত্র বা ঠিকাদারের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি থাকে না। ফলে, শ্রমিককে সরকারি গেজেট অনুযায়ী মজুরি দেওয়া হচ্ছে কি না, তা তদারকি করা কঠিন হয়ে পড়ে। একইসঙ্গে শ্রম আইনে কর্মীদের জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম, যেমন সেফটি হেলমেট, সেফটি হার্নেস, গ্লাভস ইত্যাদি সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও, খরচ কমানোর প্রবণতায় ছোট ও মাঝারি ঠিকাদাররা তা এড়িয়ে যান। এর ফলস্বরূপ, সামান্য অবহেলাতেই ঘটে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা।

যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূধন কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. খ ম রেজাউল করিম বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো তাদের যথাযথ ভূমিকা পালন করছে না। আইন মান্য করার জন্য যে সচেতনতার প্রয়োজন, সেটিও নির্মাণশ্রমিক কিম্বা মালিক পক্ষ বা ঠিকাদারদের নেই। ফলে অনেক নির্মাণশ্রমিকের অকালমৃত্যু হচ্ছে।

‘যেকোনো পেশায় আসার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত। কিন্তু নির্মাণশ্রমিক হওয়ার জন্য কোনো নীতিমালা নেই। আজ যিনি রিকশা চালাচ্ছেন বা কৃষিকাজ করছেন, আগামীকাল তিনিই আবার নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করছেন। এটিও দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। তাই সরকারের উচিৎ এইখাতের জন্য সুনির্দিষ্ট একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা। এবং সেই নীতিমালা বাস্তবায়নও সরকারকে করতে হবে। তাহলে শ্রমজীবী এই মানুষদের জীবনের নিরাপত্তা অনেকাংশে নিশ্চিত করা সম্ভব,’ বলেন ড. রেজাউল।

নির্মাণশ্রমিকদের অধিকার ও কর্মপরিবেশ মূলত বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৯) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হওয়ার কথা। তবে নির্মাণকাজের প্রকৃতি এবং এর উচ্চ ঝুঁকি বিবেচনা করে, আইনটিতে এই খাতের জন্য বিশেষ কিছু দিক রয়েছে।

যদি কোনো নির্মাণশ্রমিক কর্মরত অবস্থায় শারীরিক আঘাত পান বা মারা যান, তবে মালিক বা ঠিকাদার ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য। যদি আঘাতের ফলে শ্রমিক স্থায়ীভাবে আংশিক বা সম্পূর্ণ অক্ষম হন, তবে তিনি ক্ষতিপূরণ পাবেন। শ্রমিকের মৃত্যুর ক্ষেত্রে তার উত্তরাধিকারী যেমন; স্ত্রী, সন্তান বা নির্ভরশীল ব্যক্তি ক্ষতিপূরণ পাবেন।

শ্রম আইন, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৮/২০১৯) এর দ্বাদশ অধ্যায় এবং এর পঞ্চম তফসিল অনুযায়ী নির্ধারিত। আইনগতভাবে একজন শ্রমিক মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ দুই লাখ টাকা। এছাড়া দুর্ঘটনায় স্থায়ী সম্পূর্ণ অক্ষমতাজনিত ক্ষতিপূরণ দুই লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং স্থায়ী আংশিক অক্ষমতাজনিত ক্ষতিপূরণ স্থায়ী সম্পূর্ণ অক্ষমতার ক্ষেত্রে প্রদেয় ক্ষতিপূরণের একটি আনুপাতিক অংশ।

শ্রমিকদের সচেতনতা বৃদ্ধি, ট্রেড ইউনিয়নগুলোকে আরও সক্রিয় করা এবং সরকারি তদারকি ব্যবস্থাকে ডিজিটাল ও শক্তিশালী করার মাধ্যমেই কেবল নির্মাণ শ্রমিকদের জন্য আইনগত অধিকার ও জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব বলে মনে করছেন এই খাতে যুক্তরা।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।