1. nabadhara@gmail.com : Nabadhara : Nabadhara ADMIN
  2. bayzidnews@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  3. bayzid.bd255@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  4. mehadi.news@gmail.com : MEHADI HASAN : MEHADI HASAN
  5. jmitsolution24@gmail.com : support :
  6. mejbasupto@gmail.com : Mejba Rahman : Mejba Rahman
শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১২ অপরাহ্ন

আদালতের নিষেধাজ্ঞা অগ্রাহ্য: দুমকির ইউএনও’কে লিগ্যাল নোটিশ

মোঃ জসিম উদ্দিন দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪
  • ১৯৭ জন নিউজটি পড়েছেন।
মোঃ জসিম উদ্দিন দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
নিষেধাজ্ঞার জমিতে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স’ ভবন ও সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করায় পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারি কমিশনার ভূমি (এসিল্যান্ড) ও উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো: শাহীন মাহমুদকে আইনী নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। পটুয়াখালীর সিনিয়র সহকারি জজ আদালতে সিআর ৩৪০/২৩ মামলার বাদি মো: সিদ্দিকুর রহমানের পক্ষে তার নিযুক্ত কৌশলী জেলা জজকোর্টের আইনজীবি এডভোকেট মো: হুমায়ুন কবির বাদশা গত ২৫ এপ্রিল ওই আইনী নোটিশটি প্রদান করেন।
নোটিশে বলাহয়, সাবেক বাকেরগঞ্জ জেলা বর্তমানে পটুয়াখালীর দুমকি থানা, ষ্টেশন ও সাবরেজিষ্ট্রার দুমকি জেএল নং ২৪, সিএস ৮১নং খতিয়ানের ৬৭৭ নং দাগে মোট জমি ২৫শতাংশ রেকর্ডিও মালিক ময়মুনা বিবি। যার আরএস নং ১৮০, দাগ নং ১২২৬ রেকর্ডিও মালিক গয়জদ্দিন গং নোটিশ দাতার পূর্ববর্তী উক্ত জমি এসএ ৪৬২ নং খতিয়ানে মথুরানাথ গং এর নামে অশুদ্ধমতে রেকর্ড হয়। এতে নোটিশ দাতা মো: সিদ্দিকুর রহমান গং পটুয়াখালীর সিনিয়র সহকারি জজ আদালতে মালিকানা স্বত্বে ৩৪০/২৩ মামলা দায়ের করেন এবং আদালত তপসিল বর্ণিত জমির স্থিতাবস্থার জন্য অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেয়।
এ মামলায় সহকারি কমিশনার (ভূমি) দুমকি ও পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসককে ২/৩নম্বর বিবাদী করা হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মামলার বাদি সিদ্দিকুর রহমান ও তার ছেলে ফিরোজ আলমকে ইউএনও’র নিজ দপ্তরে ডেকে নিয়ে মোবাইল কোর্টের সাজা দিয়ে জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়ে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নেন এবং মোবাইল ফোনে ভিডিও করেন। এর পরে জোরপূর্বক ’মুক্তিযোদ্ধা ভবন’ ও এর সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করেছেন। আগামী ৩০দিনের মধ্যে উক্ত স্বাক্ষরযুক্ত সাদা কাগজ ও মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজ ফেরত দেয়া না হলে তাঁর (ইউএনও) বিরুদ্ধে ফৌজদারি, দেওয়ানী ও প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালসহ সরকারি কর্মচারিদের প্রচলিত নিয়মবিধি লঙ্ঘণের দায়ে আইনী পদক্ষেপ নেবেন।
উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা ও দায়িত্বরত এসিল্যান্ড মো: শাহীন মাহমুদ বলেন, আদালতের নিষেধাজ্ঞা পেয়ে ঠিকাদারকে কাজ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছি এবং লিগ্যাল নোটিশ প্রদানকারী আইনজীবিকেও বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছি। পরবর্তিতে ঠিকাদার কাজ করেছে বলে আমার জানা নেই। হুমকি, ধমকির অভিযোগ সঠিক নহে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved সর্বস্বত্বঃ দেশ হাসান
Design & Developed By : JM IT SOLUTION