1. nabadhara@gmail.com : Nabadhara : Nabadhara ADMIN
  2. bayzidnews@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  3. bayzid.bd255@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  4. mehadi.news@gmail.com : MEHADI HASAN : MEHADI HASAN
  5. jmitsolution24@gmail.com : support :
  6. mejbasupto@gmail.com : Mejba Rahman : Mejba Rahman
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন

সারাদেশে শিক্ষার্থীদের হাম*লার প্রতিবাদে বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের বি*ক্ষোভ

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি
  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪
  • ৪১২ জন নিউজটি পড়েছেন।

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি

আহাদুল ইসলাম জয় সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবি ও আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(বশরমুরবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা।

কোটা বিরোধী কয়েক হাজার শিক্ষার্থী হাতে লাঠি, বাঁশ এবং ইট, পাটকেল নিয়ে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয়। বিপরীতে নিশ্চুপ ছিলো বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। আজ মঙ্গলবার সাড়ে ৩ টা থেকে বিক্ষোভ করেছে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভের শুরুতে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটক এসে বিভিন্ন শ্লোগান দিতে থাকে । বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা এবং অন্য ফটকে গোপালগঞ্জ থানার পুলিশ সদস্যদের অবস্থান নিতে দেখা যায়।

এসময় আন্দোলনকারি শিক্ষার্থীদের হাতে লাঠি, রড,স্টিল ও প্লাস্টিকের পাইপ নিয়ে মিছিল দেয়। এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের সামনে দিয়ে গোপালগঞ্জ-টুঙ্গিপাড়া সড়কের অবস্থান নেয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের অনুরোধে তার সড়ক ছেড়ে ক্যাম্পাসের মধ্যে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করতে থাকে। এর আগে বেলা ৩ টার দিকে কোটা বিরোধী শিক্ষার্থীরা লিপুস ক্যান্টিনের সামনে জড়ো হতে থাকে। এরপর ধীরে ধীরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর দিকে এগিয়ে যায়। মিছিলে আন্দোলনকারীরা ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, বঙ্গবন্ধুর বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ ‘কোটা বৈষম্য নিপাত যাক মেধাবীরা মুক্তি পাক’, ইত্যাদি স্লোগান দেয়।

এসময় পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে ‘ভুয়া ভুয়া’ ও পুলিশ দিয়ে আন্দোলন বন্ধ করা যাবেনা’ বলে স্লোগান দেয়। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা ছিল। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা, ১০ শতাংশ নারী, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষদের জন্য ৫ শতাংশ আর প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ আসন সংরক্ষিত ছিল।

ওই বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা সংস্কারের দাবিতে বড় বিক্ষোভ হয়। পরে সরকারি চাকরিতে (প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে) কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

তবে ২০২১ সালে সেই পরিপত্রের মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের অংশটিকে চ্যালেঞ্জ করে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে রিট করেন। সেই রিটের রায়ে গত ৫ জুন পরিপত্রের ওই অংশ অবৈধ ঘোষণা করেন আদালত। এরপর থেকে চাকরিপ্রত্যাশী ও শিক্ষার্থীরা সরকারের জারি করা সেই পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে মাঠে নামে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved সর্বস্বত্বঃ দেশ হাসান
Design & Developed By : JM IT SOLUTION