মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
মনিরামপুরে মাদ্রাসা পড়ুয়া এক কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা করে পুকুরে ফেলা হয়েছে। নিহত কিশোরীর মরদেহ মঙ্গলবার স্থানীয় একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিকভাবে গ্রামের লোকেরা এটিকে আত্মহত্যা হিসেবে প্রচার করেন, কারণ কিশোরীকে পূর্বদিন রুটি চুরির অভিযোগে মা জনসমক্ষে জুতা দিয়ে পেটান। তবে ময়নাতদন্তে জানা যায়, কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে।
পুলিশ এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে কলেজ ছাত্র সোহাগ হোসেন (১৮) কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে। মনিরামপুর থানার ওসি বাবলুর রহমান খান নিশ্চিত করেছেন, মাদ্রাসাছাত্রীর লাশের ময়নাতদন্তে ধর্ষণ ও হত্যার আলামত পাওয়া গেছে।
পরিবারের দাবি, মরদেহ উদ্ধারের আগে তারা মেয়েকে খুঁজতে গিয়ে পুলিশকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। স্থানীয়রা এটিকে অত্যন্ত মর্মান্তিক ও নিন্দনীয় ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।