ধামরাই, (ঢাকা )প্রতিনিধি,মিলন সিদ্দিকী
ধামরাই উপজেলার ইসলামপুর সবুজ সংঘের রাস্তার পাশে প্রতিদিনই একটি করুণ চিত্র চোখে পড়ে। সেখানেই দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছে এক মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলা। নেই মাথার ওপর ছাদ, নেই কোনো নির্ভরতা—তার ঘুম হয় খোলা আকাশের নিচে, আর দিন কাটে মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যের ওপর ভর করে।
রাস্তার পাশে ছড়িয়ে থাকে কিছু পুরোনো কাপড়-চোপড়, ছেঁড়া কাঁথা, বালিশ ও একটি প্লাস্টিকের প্লেট। সকালের দিকে তাকে দেখা যায় ঘুমিয়ে থাকতে। আবার প্রতিদিন প্রায় ১০টা থেকে ১১টার দিকে ইসলামপুর মোড়ে বসে মানুষের কাছে সাহায্য চায় সে।
সন্ধ্যা নামলেই—যখন শহর আলোয় ভরে ওঠে, দোকানপাট ব্যস্ত হয়—তখন সেই মহিলা চাঁদের আলোয় রাস্তায় কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে।
এই দৃশ্য শুধুই করুণা নয়, এটি একটি প্রশ্নও—
একজন মানুষ কি এভাবে বেঁচে থাকার কথা?
তার জন্য কি নেই কোনো সরকারি আশ্রয়, চিকিৎসা বা সহানুভূতি?
এমন মানবিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি মানুষগুলোর জন্য দরকার সম্মিলিত উদ্যোগ।
সমাজ, প্রশাসন ও স্থানীয় সংগঠনগুলোর উচিত তার মতো অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো।এই বিষয়ে উপজেলা সমাজসেবক কর্মকর্তা এস এম হাসান বলেন আমার জানা ছিল না তো আপনি নিউজে দেখেছি আমি ইউনো স্যারের সাথে কথা বলে তার জন্য সহজে কি তার ব্যবস্থা করব ।মহল্লার স্থানীয় যুবক মোঃ শাহিন বলেন ধামরাই পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের ইসলামপুর সবুজ সংঘের রাস্তার পাশে প্রতিদিনই একটি করুণ চিত্র চোখে পড়ে। সেখানেই দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছে এক মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলা। নেই মাথার ওপর ছাদ, নেই কোনো নির্ভরতা—তার ঘুম হয় খোলা আকাশের নিচে, আর দিন কাটে মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যের ওপর ভর করে।ইসলামপুর মহল্লার স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ হযরত আলী বলেন মানবিক সহায়তা চাই-পাগল নয়,তিনি একজন মানুষ।প্রতিদিন দেখি রাস্তার পাশে ছড়িয়ে থাকে কিছু পুরোনো কাপড়-চোপড়, ছেঁড়া কাঁথা, বালিশ ও একটি প্লাস্টিকের প্লেট। সকালের দিকে তাকে দেখা যায় ঘুমিয়ে থাকতে। আবার প্রতিদিন প্রায় ১০টা থেকে ১১টার দিকে ইসলামপুর মোড়ে বসে মানুষের কাছে সাহায্য চায় সে।