1. nabadhara@gmail.com : Nabadhara : Nabadhara ADMIN
  2. bayzidnews@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  3. bayzid.bd255@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  4. mehadi.news@gmail.com : MEHADI HASAN : MEHADI HASAN
  5. jmitsolution24@gmail.com : support :
  6. mejbasupto@gmail.com : Mejba Rahman : Mejba Rahman
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১০:২১ পূর্বাহ্ন

রায়সাহেব বাজারে গু*লিতে আন্দোলনকারী জবির ৪ শিক্ষার্থী আহত

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক,জবি
  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪
  • ২৫১ জন নিউজটি পড়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক,জবি

কোটা সংস্কারের দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর গুলির ঘটনায় ৪ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।  আজ মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েক হাজার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা লাঠিসোটা হাতে নিয়ে রায় সাহেব বাজার  অতিক্রম করার সময় এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা এ গুলি বর্ষণ করেছে। এতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী ফেরদৌস, ১৭ ব্যাচের অন্ত, ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী অনিকসহ ৪ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। তাদের ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এবিষয়ে কোতয়ালী জোনের এএসপি নজরুল বলেন, গুলির খবর শুনেছি। তবে আমরা এক গ্রুপই মিছিল করতে দেখেছি। অন্য গ্রুপ দেখিনি।  এরআগে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৩ টা ১০ মিনিটের দিকে স্ট্যাম্প, লাঠি নিয়ে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা। এসময় শিক্ষার্থীরা- ‘আন্দোলনে হামলা কেনো? প্রশাসন জবাব চাই’, ‘কোটা না মেধা, মেধা, মেধা’, ‘দালালী না রাজপথ, রাজপথ, রাজপথসহ নানা স্লোগান দিতে থাকে।

এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির উদ্দেশ্যে দুপুট ২ টা ৪৫ মিনিটের দিকে বাসে করে ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যায়। তবে আন্দোলকারী শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেয়ায় পুরান ঢাকার স্হানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ক্যাম্পাসের সামনে শোডাউন দিতে দেখা যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved সর্বস্বত্বঃ দেশ হাসান
Design & Developed By : JM IT SOLUTION