মুসলমানদের সবচেয়ে ধর্মীয় উৎসব পবিত্র কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে চিতলমারীতে ২ হাজার ৪৫৪ টি গবাদি পশু প্রস্তুত করেছে খামারিরা। এছাড়া ব্যাক্তি উদ্যোগে অনেকে কোরবানির জন্য পশু পালন করছেন। উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন সহ আশেপাশের ৬টি হাটে এসব পশু কেনাবেচা হবে। এবছর পশুর ভাল দাম পাবেন বলে আশাকরছেন খামারিরা। ইতোমধ্যে অনেক গরু বেচা বিক্রয় হয়েছে।
ঈদুল আযাহাকে সামনে রেখে উপজেলায় নিরাপদ গবাদি পশুর মাংস উৎপাদনে কামারিদের উৎসাহ ও তদারকি করছে প্রাণিসম্পাদ অফিস। এ উপজেলায় মোট ৮২৪টি খামারি রয়েছে। আর ইউসব খামারে ষাঁড়, গাভী , ছাগল হৃষ্ট-পুষ্টকরণ করা হয়েছে। ঈদ উপলক্ষে ভালো দামের আশায় দেশীয় পদ্ধিতি করে পশু লালন- পালন করতে ব্যাস্ত সময় পাার করছেন খামারিরা। খরচ বেশী হলেও ভালো দাম পাওয়া নিয়ে আশা বাদি খামারিরা।
উপজেলা প্রণিসম্পাদ অফিস সূত্রে জানা যায়,উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে ৮২৪টি গবাদি পশুর খামার রয়েছে। প্রতেক খামারিরা দেশীয় পদ্ধিতি অনুসরণ করে পশু গুলোকে হৃষ্ট- পুষ্ট করছে।
উপজেলা উপ- সহকারি প্রাণিসম্পাদ কর্র্মকর্তা কমলেশ বিশ্বাস জানান, পশুর হাটের জন্য আমরা সর্বক্ষনিক একটি করে মেডিকেল টিম কাজ করবো।
উপজেলা প্রাণিসম্পাদ র্কমকর্তা ডাঃ আহম্মেদ ইকবাল জানান, কোরবাণির ঈদকে সামনে রেখে এ উপজেলায় সম্পূর্ণ শেীয় পদ্ধিতি অনুসরণ করে ২ হাজার ৪৫৪টি গবাদি পশু প্রস্তুত রাখ হয়েছে।এরমধ্যে সাড় ১ হাজার ৭২৬টি, গাভী ২৫৪টি ও ছাগল ৪৭৪টি প্রস্তুত করছেন খামারিরা। এছাড়া ব্যাক্তি উদ্যোগেও অনেকে পশু পালন করছে। গত দুই বছর মাহামারী র কারণে খামারিরা হাটে পশু বিক্রি করতে পারেনি। এ বছর করোনাভাইরাসের প্রভাব তেমন না থাকায় তারা হাটে যেয়ে পশু বিক্রির চিন্তা করছেন।