স্বরূপকাঠির ১ নং বলদিয়া ইউপির ৭নং ওয়ার্ডে বিচার চাইতে গিয়ে উল্টো মারধরের স্বীকার হয়েছেন পঞ্চাশোর্ধ সেকেন্দার বাহাদুর। স্বরূপকাঠি সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বেডে শুয়ে তিনি বলেন পূর্বে মিমাংসিত সিমানা পিলার গত ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার তুলে ফেলে শাহ আলম ও দলু মিয়ার ছেলেরা।এসময় আমি বাধা দিলে আমার প্রতি অকথ্য শব্দ ব্যবহার করে ও প্রান নাশের হুমকি দেয়।
এ ঘটনা জানাতে আমি বর্তমান চেয়ারম্যান সাইদ সাহেবের বৈঠকখানায় যাই।তিনি আমার কথা শোনার মধ্যেই মৃত শাহআলমের ছেলে এমাদুল হক ও ওবায়দুল হক একাধিক ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে আমার উপর হামলা করে।এ সময় দলু মিয়ার ছেলে সুমন ও মিরাজ, মৃত কাছেম আলীর ছেলে ইসরাফিল সহ আরো অপরিচিত অনেক লোক আমাকে টেনে হিচরে চেয়ারম্যান বাড়ির সামনের ঘাটলার উপরে নিয়ে আসে।এমাদুল ও ওবায়দুলের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা আমাকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে এলােপাতারি মারধর করে চেয়ারম্যানের সামনেই। বিষয়টি নিয়ে চেয়ারম্যান সাইদ বলেন আমার সামনেই মারামারি হয়েছে এটা সঠিক।
এদিকে সেকেন্দার বাহাদুরের স্বরূপকাঠি থানায় দায়ের করা অভিযোগের তদন্ত অফিসার এস আই পনির খান বলেন, আমি সরজমিনে গিয়ে ঘটনার তদন্ত করেছি। অভিযোগের সত্যতা থাকলেও তদন্তের স্বার্থে সবকিছু বলা যাচ্ছেনা।