1. nabadhara@gmail.com : Nabadhara : Nabadhara ADMIN
  2. bayzidnews@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  3. bayzid.bd255@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  4. mehadi.news@gmail.com : MEHADI HASAN : MEHADI HASAN
  5. jmitsolution24@gmail.com : support :
  6. mejbasupto@gmail.com : Mejba Rahman : Mejba Rahman
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১২ পূর্বাহ্ন

কোটালীপাড়ায় দখলকৃত জায়গার উপরে শেখ রাসেলের নামে কলেজ নির্মানের অভিযোগ

কোটালীপাড়া  প্রতিনিধি
  • প্রকাশিতঃ সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪
  • ১০৫ জন নিউজটি পড়েছেন।
কোটালীপাড়া  প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় দখলকৃত জায়গার উপর সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেলের নামে কলেজ নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। দখলকৃত জায়গা ফেরত পেতে ৩০ বছর ধরে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও নিজের নামের জায়গা ফেরত পায়নি ভুক্তভোগী গোসাইদাস হাজরা।
গোসাইদাস হাজরা উপজেলার কলাবাড়ি ইউনিয়নের হিজলবাড়ি গ্রামের মৃত নরেন্দ্রনাথ হাজরার ছেলে।
জানাগেছে, ১৯৯৫ সালে হিজলবাড়ি গ্রামে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেলের নামে শেখ রাসেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।
এলাকার রবীন্দ্রনাথ বাড়ৈ, সিদ্ধেশ্বর হালদার, গৌর চন্দ্র বিশ্বাস, সুভাষ চন্দ্র হাজরা, নিরোধ বরণ বিশ্বাসসহ কয়েকজন শিক্ষানুরাগী গোসাইদাস হাজরাসহ এলকার কয়েকজন ব্যক্তি ও খাস জায়গার উপরে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। গোসাইদাস তখন তার জায়গার উপরে কলেজ নির্মাণে বাঁধা প্রদান করেন। সেই বাঁধা উপেক্ষা করে এলাকাবাসী কলেজ নিমার্ণের কাজ চালিয়ে যায়। কলেজটি নির্মাণের পরে রবীন্দ্রনাথ বাড়ৈ অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং ২০২২ সালে অবসরে যান।
এদিকে গোসাইদাস হাজরার জায়গা নিয়ে এলাকায় কয়েক দফা সালিস বৈঠক হয়। সালিস বৈঠক থেকে তাকে অন্যস্থান থেকে সমপরিমান জায়গা দেওয়া হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। দীর্ঘ ৩০ বছর অতিবাহিত হলেও গোসাইদাস হাজরাকে তার জায়গা দেয়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ২০১৮ সালে কলেজটি সরকারি করা হয়। সরকারিকরণের পর অধ্যক্ষ রবীন্দ্রনাথ বাড়ৈসহ এলাকার রাজনৈতিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের কাছে গিয়েও গোসাইদাস হাজরা তার জায়গা ও অর্থ কোনটাই পায়নি।
গোসাইদাস হাজরা বলেন, শেখ রাসেল কলেজ নির্মাণের সময় আমার ৬১ শতাংশ জায়গা নেওয়া হয়েছে। এ সময় আমি বাঁধা দিয়েছিলাম। কিন্তু কলেজটি যারা প্রতিষ্ঠা করেছেন তারা আমার বাঁধা উপেক্ষা করে কলেজ নির্মাণ করেন। এরপর আমাকে অন্যত্র জায়গা দেওয়ার বিষয়ে আশ্বস্থ করা হয়।
এবিষয়ে কলেজটির সাবেক অধ্যক্ষ রবীন্দ্রনাথ বাড়ৈ বলেন, গত ৩ মাস আগে কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাস ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এডভোকেট বিজন বিশ্বাসসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে গোসাইদাস হাজরার জায়াগার বিষয়ে কলেজে বসে সালিস বৈঠকে হয়। কলেজ কতর্ৃপক্ষ দ্রুত সময়ের মধ্যে অন্যস্থান থেকে গোসাইদাস হাজরাকে সমপরিমান জায়গা দেওয়া হবে বলে সালিস বৈঠকে থেকে সিন্ধান্ত হয়েছিল।
সরকারি শেখ রাসেল কলেজের অধ্যক্ষ সুব্রত হাজরা বলেন, ৩ মাস আগে গোসাইদাস হাজরার জায়গার ব্যাপারে যে সালিস বৈঠক হয় সেখান থেকে কলেজে কর্মরত শিক্ষকদেরকে জায়গা বা অর্থ দিতে বলা হয়। কিন্তু আমাদের কলেজে ফান্ড না থাকার কারণে আমরা দিতে পারিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved সর্বস্বত্বঃ দেশ হাসান
Design & Developed By : JM IT SOLUTION