গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা শওকত আলী দিদার হত্যা ঘটনায় সাবেক মন্ত্রী ও গোপালগঞ্জ-২ আসনের এমপি শেখ ফজলুল করিম সেলিমসহ ১১৮ জনের নাম উল্লেখ এবং ১৫০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা দায়ের হয়েছে। ঘটনার ৫ দিন পর মঙ্গলবার নিহতের স্ত্রী রাবেয়া রহমান বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
বিএনপি’র কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা শওকত আলী দিদার হত্যায় ৫৪ ধারায় যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে:
আসামীর নাম ও ঠিকানা
মোঃ আলীমুজ্জামান চৌধুরী(৫৮), পিতা-মৃত চৌধুরী বাকা মিয়া, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-গোবরা, উপজেলা / থানা- গোপালগঞ্জ সদর, জেলা -গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ
মোঃ সিজার শেখ(৩৬), পিতা-মৃত ইঙ্গু শেখ, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং- দক্ষিণ গোবরা,
উপজেলা / থানা- গোপালগঞ্জ সদর, জেলা -গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ
শিহাব মোল্লা (৩২), পিতা-ছাত্তার মোল্লা, মাতা-ছকিনা বেগম, ঠিকানা: স্থায়ী: (সাং-দক্ষিণ গোবরা) , উপজেলা / থানা- গোপালগঞ্জ সদর, জেলা -গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ
মোঃ আশরাফ মোল্লা ওরফে শের আলী মোল্লা(৪৭), পিতা-মৃত শফি উদ্দিন মোল্লা, ঠিকানা : স্থায়ী: সাং-চরপাথালিয়া, উপজেলা/থানা- গোপালগঞ্জ সদর, জেলা -গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ
মোহাম্মদ মফিজুর রহমান(৩৩), পিতা-মৃত রোকন উদ্দিন, ঠিকানা: স্থায়ী: গ্রাম- নিলফা,উপজেলা/থানা- টঙ্গীপাড়া, জেলা – গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ
বদর আলী (৩০), পিতা-মোঃ ইকরাম মোল্লা, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-চরপাথালিয়া, উপজেলা/থানা- গোপালগঞ্জ সদর, জেলা -গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ
নিয়ামত মোল্লা(২৫), পিতা-মোঃ ইকরাম মোল্লা, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-চরপাথালিয়া, উপজেলা/থানা- গোপালগঞ্জ সদর, জেলা -গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ
আল আমিন চৌধুরী(৩৭), পিতা-সাফায়েত চৌধুরী, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-মৌপুরা, উপজেলা/থানা- মোল্লারহাট, জেলা – বাগেরহাট, বাংলাদেশ
মুরাদ মোল্লা(৩৪), পিতা-ইকু মোল্লা, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-কুলিয়া, উপজেলা/থানা- মোল্লারহাট, জেলা -বাগেরহাট, বাংলাদেশ।
জানিক চৌধুরী (৩৪), পিতা-এনায়েত হোসেন চৌধুরী, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-মৌপুর, উপজেলা / থানা- মোল্লারহাট, জেলা – বাগেরহাট, বাংলাদেশ।
মিজানুর রহমান লাভলু (৫০), পিতা-মৃত হাজী ইদ্রিস আলী শিকদার, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-উত্তর গোবরা, উপজেলা/থানা- গোপালগঞ্জ সদর, জেলা -গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ।
মোস্তাফিজুর রহমান(৩৫), পিতা-মৃত মোল্লা আজিজুর রহমান, ঠিকানা: স্থায়ী: সাং-কুলিয়া, উপজেলা/থানা- মোল্লারহাট, জেলা বাগেরহাট, বাংলাদেশ।
এ ব্যাপারে গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনিচুর রহমান বলেন, ‘মামলা রেকর্ড হয়েছে। মামলা হওয়ার আগেই আমরা সন্দেহমূলকভাবে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছি। এজাহারের মধ্যে এদের কারো নাম থাকলে তাকে এই মামলার আসামি হিসাবে গণ্য করা হবে।’