কচুয়া (বাগেরহাট) প্রতিনিধি:
কচুয়ায় নিখোঁজের ২দিন পরে বর্গা রাখা মৎস্য ঘের থেকে মিঠু শেখ নমে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে কচুয়া থানা পুলিশ। গতকাল শনিবার (২৭নভেম্বর)সকালে উপজেলার কচুয়া সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের বারুইখালী গ্রামের ৩নংওয়ার্ডের শুনু সাহার বাড়ির দক্ষিন পার্শে ও ২নংওয়ার্ডের পুবের মাঠ এলাকার একটি মৎস্য ঘের থেকেি মঠুর লাস উদ্ধার করা হয়। মিঠু শেখ বারুইখালী গ্রামের মৃত মোন্তাজ উদ্দিনের পুত্র। মিঠুর স্ত্রী পরশমনি আমাদের প্রতিনিধিকে জানান যে, আমার স্বামী গত বৃহষ্পতিবার ঘের থেকে লাউ কেটে এনে বাজারে বিক্রি করে বিকালে বাড়ি আসে। বাড়িতে খাবার খেয়ে বিকাল সাড় ৫টার দিকে ঘেরে যাবার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন।এর পর পরের দিন অর্থাৎ শুক্রবার বাড়িতে না আসলে আমি কয়েক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে তাকে আর পাই নাই। পরের দিন শনিবার বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি শেষে আমার ভাশুরের ছেলেকে সংগে নিয়ে ঘেরের বাসায় খোঁজতে গিয়ে দেখি কে বা কারা আমার স্বামী মিঠুকে মেরে ঘেরের মধ্যে ফেলে গেছে। ্আমি ডাকচিৎকার দিলে এলাকাবাসি পলিশে খবর দেয় । কচুয়া থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সুরাত হাল করে পোস্টমর্ডেম করার জন্য বাগেরহাট মর্গে পাঠায়।
এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড দাবী করে মিঠু শেখের বড় ছেলে তানভীর শেখ আমাদের প্রতিনিধিকে বলেন, আমার বাবা স্থানীয় একটি ঘেরের পাড়ে সবজি চাষ করতো।এই ঘের নিয়ে কিছুদিন আগে ঝগড়া হয়েছিল। জায়গা জমি নিয়ে ও চাচাদের সংগে বিরোধ রয়েছে।এর জের ধরে কেউ হয়তো হত্যা করতে পারে।এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে এর দৃস্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী জানান।
কচুয়া থানা অফিসার্স ইনচার্য মো : মনিরুল ইসলাম নবধারা কে বলেন ,স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পাই, খবর পাওয়ার সাথে সাথে আমি কয়েকজন এস,আই ও সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে স্পটে উপস্থিত হয়ে মরদেহ উদ্ধার করি এবং সুারাত হাল শেষে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠাই।এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি।তবে নিহতের কারন ও ঘটনার সংগে যারা জরিত তাদের শনাক্তের জোর প্রচেস্টা চালানো হচ্ছে।