1. nabadhara@gmail.com : Nabadhara : Nabadhara ADMIN
  2. bayzidnews@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  3. bayzid.bd255@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  4. mehadi.news@gmail.com : MEHADI HASAN : MEHADI HASAN
  5. jmitsolution24@gmail.com : support :
  6. mejbasupto@gmail.com : Mejba Rahman : Mejba Rahman
রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০০ পূর্বাহ্ন

মুকসুদপুরে ইউপির ডিজিটাল সেন্টার উদ্যোক্তা রাকিবের অনিয়ম ও নারীদের সাথে অসভ্য আচারনের প্রতিবাদে মামলা

মুকসুদপুর (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ৭ মে, ২০২৩
  • ৩৩৬ জন নিউজটি পড়েছেন।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা হিসাবে পরিচয় দানকারি মোঃ রাকিব শেখেরে বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আর এসব অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় সরকার কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসনের আইসিটি বিভাগ ও ইউএনও’র হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ইউনিয়নবাসী।

ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টারে প্রতি জন্ম সনদে চেয়ারম্যান মোঃ সালউদ্দিন মিয়া ও প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ বাইজিদ মোল্যার নির্দেশে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে উদ্যোক্তা রাকিব শেখ। সেবার বদলে চলছে অর্থ বাণিজ্য ও নারী হয়রানী। এখানে সরকার নির্ধারিত ফির চেয়ে বেশি অর্থের বিনিময়েই কেবল পাওয়া যায় সনদ। পরিষদের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা মোঃ রাকিব শেখ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে জন্ম সনদ তৈরি করে দিয়ে থাকেন। শুধু জন্ম সনদই নয়, মৃত্যু সনদ, নাগরিক সনদ, ওয়ারিশ সনদসহ সকল প্রকার সনদ দিতে সরকার নির্ধারিত ফি ছাড়াও তিনি ইচ্ছামত ফি আদায় করেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরিষদ সদস্য ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তার মাথার উপর দুর্নীতিবাজ চেয়ারম্যান মোঃ সালউদ্দিন মিয়া ও প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ বাইজিদ মোল্যার হাত তার মাথার উপর থাকায় দিদার সে চালিয়ে যাচ্ছে দুর্নীতি, অনিয়ম ও নারী হয়রানী। সে কারণেই সে পরিষদের কারও কথার তোয়াক্কা করেন না।

তিনি আরো বলেন, চেয়ারম্যানের কাছে বাংবার বলেও এর কোন প্রতিকার পাইনি, তিনি প্রশ্ন করে বলেন এর কি কোনো প্রতিকার নেই? তার এই বেপরোয়া ভাব সাধারণ মানুষকে ভাবিয়ে তুলেছে। ইউনিয়নের বর্তমান একাধিক ইউপি সদস্য ও এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোক্তা মোঃ রাকিব শেখে অতিরিক্ত অর্থের বিনিময়ে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের জন্ম নিবন্ধন, বিধবা ভাতা কার্ড সংশোধন ও নানা কাগজ উত্তোলনে টাকা আদায় করে অযথা জনগণকে হয়রানি করছেন। এছাড়া তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে বিভিন্ন কাগজে ভুল করে পরবর্তীকালে এই ভুল সংশোধনের জন্য টাকা আদায় করেন। তিনি আরও বলেন, টাকা না দিলে সমাধান হয় না।

এসব বিষয়ে অভিযুক্ত মহারাজপুর ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা মোঃ রাকিব শেখ বলেন, অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার বিষয়টি সত্য নয়। এছাড়া সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে। অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার সুযোগ নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved সর্বস্বত্বঃ দেশ হাসান
Design & Developed By : JM IT SOLUTION