এডি আরিফ সাহেবের মাধ্যমেই দুর্নীতি করছে ইউসুফ আলী, স্বরূপকাঠি উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের এটিও বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত টিও ইউসুফ আলীর ঘুষ বানিজ্যের ব্যাপারে এসব কথা বলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হক।
প্রসঙ্গত গতকাল নবধারায় ইউসুফ আলীর ঘুষ বানিজ্য নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হয়। এর পরই নবধারার এ প্রতিনিধির কাছে উপজেলা চেয়ারম্যানের একটি ভিডিও সাক্ষাৎকার আসে।ওই সাক্ষাৎকারে ইউসুফ আলীর দুর্নীতির কথা অপকটে স্বীকার করে তিনি বলেন ইউসুফ আলীকে দুর্নীতি করতে বরিশাল বিভাগীয় প্রাথমিক সহকারি পরিচালক (এডি) আরিফ বিল্লাহ সহযোগিতা করে এসছেন।
এদিকে সংবাদ প্রকাশের পর উপজেলার বালিহারী ক্লাস্টারের ৪১ টি , আলকিরহাট ক্লাস্টারের ২৭ টি,গনকপাড়া ক্লাস্টারের ২৯ টি, সমুদয়কাঠি ক্লাস্টারের ১৯ টি, ইদিলকাঠি ক্লাস্টারের২০ টি,মাহমুদকাঠি ক্লাস্টারের ১৭ টি ও স্বরূপকাঠি সদর ক্লাস্টারের ১৭ টি স্কুলের দায়িত্বে থাকা ভিবিন্ন এটিওর অনৈতিক কাজের কথা এ প্রতিনিধিকে জানান শিক্ষকরা। তারা বলেন শুধু ইউসুফ আলি নয় স্বরূপকাঠি শিক্ষা অফিসের চেয়ার টেবিলকেও ঘুষ দিতে হয় আমাদের।
এদিকে উপজেলা চেয়ারম্যানের অভিযোগের সূত্র ধরে আরিফ বিল্লাহকে মুঠোফোনে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আমি ২ বছর পূর্বেই ওই চাকুরি ছেরে দিয়েছি।আমি সরকারি ফজলুল হক কলেজ চাখারে কর্মরত আছি বিগত ২ বছর ধরে।তাই প্রাথমিক কোনো শিক্ষা অফিসারের সাথে আমার অনৈতিক সম্পর্ক থাকতেই পারেনা। চেয়ারম্যান সাহেব সুটিয়াকাঠি ইউপির সন্ধা নদীতে বিলিন হয়ে যাওয়া শান্তিহার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিকে একেবারেই বাদ দেয়ার কথা বলেন আমি এডি থাকাকালিন।মানবিক বিবেচনায় আমি ওখানে কর্মরত শিক্ষকদের কথা চিন্তা করে ওনার প্রস্তাবে সম্মত হইনি।একারনেই তিনি আমার উপর উম্মাহ প্রকাশ করছেন এছারা আর কিছুই নয়। শিক্ষা অফিসের ভিবিন্ন অনৈতিকতা নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন থাকছে নবধারায়।তাই থাকুন নবধারার সাথে।