ছোট শিশুদের হাতেখড়ি আর ভক্তদের দেবী বন্দনায় চিতলমারীতে উদযাপিত হয়েছে সরস্বতী পূজা ভাল বিদ্যার আশায় দেবীর পায়ে বই সমর্পন করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাই দেবীর কাছে রাখা বই টেবিলে ফিরবে। বেলপাতায় লিখা হবে দেবতাদের নাম। ফুলসহ পাতা রাখা হবে বইয়ের ভাঁজে ভাঁজে । শুরু হবে নতুন উদ্যামে শিক্ষার যাত্রা। বিদ্যা ও জ্ঞান বৃদ্ধির আ্শায় প্রতিবছরে মাঘ মাসের শুক্লা প মীতে এই পূজা করে সনাতন ধর্মাবলন্বরা।
তাদের কাছে শ্বেত পদ্মে আসীনা সরস্বতী হলেন বিদ্যা, বাণী ও সুরের অধিষ্ঠাত্রী দেবী, যার হাতে আছে বীণা আর বই।
চিতলমারীতে বিভিন্ন মন্দিরের পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে ঐতিহ্যগতভাবে সরস্বতী পূজার আয়োজন করা হয়। তবে সবচেয়ে বেশী বড় পরিসরে আয়োজনটি হয় চরবানিয়ারী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়। সকাল থেকে ভক্তদের ঢল নামে বিদ্যালয় এলাকায়। বরাবরের মতোই খাসেরহাটে পুকুরের মাঝে বিশল আকারের সরস্বতী প্রতিমা স্থাপন করেছেন শিক্ষার্থীরা। ধর্মীয় রীতিঅনুযায়ী সকালে দেবীকে দুধ,মধু দই,ঘি,কর্পূর ও চন্দন দিয়ে¯œান করানো হয়। চানিয়ারী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় সকাল ১০টার দিকে বাণী অর্চনা , মন্ত্রপাঠ করে দেবীর আর্শীবাদ কামনা করেন। এরপর ভক্তরা দেবীকে পুষ্পাঞ্জলি দেন। পূজা শেষে ভক্তদের মাঝে অঞ্জলি ও প্রসাদ বিতরণ করা হয়।