1. nabadhara@gmail.com : Nabadhara : Nabadhara ADMIN
  2. bayzidnews@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  3. bayzid.bd255@gmail.com : Bayzid Saad : Bayzid Saad
  4. mehadi.news@gmail.com : MEHADI HASAN : MEHADI HASAN
  5. jmitsolution24@gmail.com : support :
  6. mejbasupto@gmail.com : Mejba Rahman : Mejba Rahman
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন

কোটালীপাড়ায় ভিজিডি কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩০৭ জন নিউজটি পড়েছেন।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কতৃক পরিচালিত দুস্থ নারীদের উন্নয়ন (ভিজিডি) কর্মসূচির কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
অসচ্ছল, বিধবা, তালাকপ্রাপ্ত ও স্বামী পরিত্যক্তা নারীদের মাঝে এই কার্ড বিতরণের কথা থাকলেও উপজেলার কান্দি ইউনিয়নে সচ্ছল পরিবারের নারীদের মাঝে কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। এমনকি একাধিক জনপ্রতিনিধিও তাদের আত্মীয় স্বজনদেরকে দেওয়া হয়েছে এই কার্ড। আর এই কার্ড বিতরণের অনিয়ম নিয়ে গোটা ইউনিয়নে বইছে আলোচনার ঝড়।
জানাগেছে, কান্দি ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য রঞ্জিত মন্ডলের স্ত্রী কানন মন্ডল(৪৫), মেয়ে নুপুর মন্ডল (২০) ও ভাইয়ের স্ত্রী নমিতা মন্ডল (৪৭) কে দেওয়া হয়েছে ভিজিডি কার্ড।
এছাড়াও ইউপি সদস্য নমিতা গাঙ্গুলী তার দেবর ধারাবাশাইল গ্রামের হরবিলাস বৈরাগীর স্ত্রী সঙ্গীতা হালদার (২৮)কে দেওয়া হয়েছে ভিজিডি কার্ড। হরবিলাস বৈরাগী এলাকায় একজন সচ্ছল ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। তার বাড়িতে রয়েছে একটি পাকা ভবন।
এদিকে চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ী ও প্রবাসীর স্ত্রীরাও এই ভিজিডি কার্ড থেকে বাদ পড়েনি। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, ধারাবাশাইল বাজারের হোটেল ব্যবসায়ী গবিন্দ বসুর স্ত্রী মঞ্জু বসু (২৫), ধারাবাশাইল গ্রামের প্রবাসী অপূর্ব কুমারের স্ত্রী লতা মল্লিক (৩০), সরকারী চাকুরীজীবী গজালিয়া গ্রামের প্রভাস সমাদ্দারের স্ত্রী রেভা জয়ধরও এই ভিজিডি কার্ড পেয়েছেন।
এ বিষয়ে হোটেল ব্যবসায়ী গবিন্দ বসুর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, আমি ইউপি সদস্য রঞ্জিত মন্ডলের নির্বাচন করেছিলাম বলে তিনি ভালোবেসে আমার স্ত্রী মঞ্জু বসুকে একটি ভিজিডি কার্ড দিয়েছেন।
ইউপি সদস্য রঞ্জিত মন্ডল বলেন, আমি অসচ্ছল থাকার কারণে আমাদের চেয়ারম্যান তুষার মধু আমার স্ত্রী কানন মন্ডলকে একটি ভিজিডি কার্ড দিয়েছেন। এ ছাড়া আমার মেয়ে ও আত্মীয় স্বজন যারা কার্ড পেয়েছে তারা সকলেই অসচ্ছল এবং কার্ড পাওয়ার যোগ্য।
ইউপি চেয়ারম্যান তুষার মধু বলেন, ইউপি সদস্যরা আমাকে যে তালিকা দিয়েছে আমি সেই তালিকা স্বাক্ষর করে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ে পাঠিয়েছি। এই তালিকায় যদি কোন সচ্ছল ব্যক্তির নাম থেকে থাকে সেটি সদস্যদের ভুলের কারণে হতে পারে।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শ্রীময়ী বাগচী বলেন, কোন ইউনিয়নে পরিপত্র পরিপন্থী  কোন নারীকে কার্ড দেওয়া হলে সেটি তদন্তপূর্বক সংশোধন করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved সর্বস্বত্বঃ দেশ হাসান
Design & Developed By : JM IT SOLUTION