তাপমাত্রা বৃদ্ধি, ভ্যাপসা গরম এবং মাছের খাবার গ্রহনে অনিহার কারন ও অতিরিক্ত খাবারে পচনসহ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চল চিতলমারীতে ঘেরে চিংড়ি জাতীয় মাছ মরতে শুরু করেছে। মাছ মরে যাওয়ায় উপজেলার চিংড়ি চাষিরা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন।এতে চলতি মৌসুমে রপ্তাানিজাত চিংড়ি উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ব্যাহত হতেপারে বলে আশঙ্কা মৎস্য অধিদপ্তরের। এব্যাপারে সমস্য মোকাবেলায় উপজেলা মৎস্য অফিস এলাকায় মাইকিং লিফলেট বিতারন ও উটান বৈঠক করে প্রচারনা চালাচ্ছেন।
উপজেলা মৎস্য বিভাগ জানান, এউপজেলায় ৬হাজার ৮১৫ হেক্টর জমিতে ১৬হাজার ৭১০টি ঘের রয়েছে। এতে বছরে প্রায় ৩২৩১ মে:টন চিংড়ি মাছ উৎপাদন হয়ে থাকে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বর্তমান মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে বিরুপ আবহাওয়া বিরাজ করছে। যার কারনে তীব্র তাপমাত্রা বৃদ্ধি,ভ্যাপসাগরমে ঘেরে অ্যামেনিয়া বৃদ্ধি,অক্সিজেন কমে যাচ্ছে এবং প্রাংকটন ক্রাস হচ্ছে এর ফলে চিংড়ি জাতীয় মাছ ঘেরে পাড়ে এসে খাবি খেয়ে মারা যাচ্ছে।
চিতলমারী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা শেখ আসাদুল্লাহ বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বর্তমান তাপমাত্রা বৃদ্ধি ভ্যাপসা গরমে চিংড়ি জাতীয় মাছ মরে যাওয়া ঠেকাতে মাছের খাবার প্রয়োগ কমিয়ে দিতে হবে। প্রতিটি ঘেরে অ্যারেটর বা পানির পাম্প চালাতে হবে,ঘেরে অক্্িরজেন ট্যাবলেট, পাউডার, লিকুইড ব্যাবহারসহ হররা টানলে মাছের মড়ক অনেক কমে আসবে।