ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সংঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ওই এলাক রনক্ষেত্রে পরিত হয়। গতকাল বুধবার বিকেলের দিকে এ সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে পুলিশ সাংবাদিক বিএনপি নেতাকর্মীসহ কমপক্ষে অর্ধশত আহত হয়েছে।
সংঘষের ঘটনায় নয়াপল্টন এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। সাউন্ড গ্রেনেডের সব্দ আর টিয়ারশেলের ধোয়ায় ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় বিএনপির নেতাকর্মীরা। একপর্যায়ে পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পুরো এলাকায় কয়েক হাজার দাঙ্গা দমন পুলিশ এবং সোয়াট মোতায়েন রয়েছে। এদিকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, শহিদ উদ্দীন চৌধরী অ্যানি, শিমুল বিশ্বাস, খায়রুল কবির খেকন, আমানউল্লা আমান, আব্দুস সালাম, শহীদ উদ্দীন,চৌধরী, এ্যানী, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, মোস্তাক মিয়া, আব্দুল কাদিরসহ প্রায় দুই শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
সংঘর্ষের পর জররি সংবাদ সম্মেলন ডেকে ঢাকা ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, জনদুর্ভোগ রোধে পল্টনে সড়ক অবরোধ করে কোন সমাবেশ করতে দেয়া হবেনা। এরপরেও সমাবেশ করলে কঠোর ব্যাবস্থা নেয়া হবে। তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যোনে বা ঢাকার অন্য বড় খোলা মাঠে সমাবেশ করলে পুলিশ নিরাপত্তা দেবে।